অর্ডিনান্স (Ordinance): গৃহনির্মাণ, নিরাপত্তা, জোনিং ইত্যাদি বিষয়ক ব্যাপারে যে-সব বিধি কর্পোরেশন, সরকার বা অন্যান্য অধিকারিক সংস্থা জারী করে।
আপীল (Appeal): নিম্ন আদালতের রায়ের পুনর্বিচারের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন করা।
আরবিট্রেশন (Arbitration): বিবাদকারী দুই দলের অনুমোদিত নির্দলীয় কোন তৃতীয় পক্ষকে
দিয়ে কলহের বিচার - যার রায় বিবাদকারীরা মানতে স্বীকৃত।
এলিবাই (Alibi): অপরাধ সংঘটিত হবার সময় অভিযুক্তের অন্য কোথাও থাকার দাবী।
ইনটারলোকিউটরি (Interlocutory): অস্থায়ী, অন্তর্বতী কালের জন্য।
উইল (Will) বা ইচ্ছাপত্র: কোন ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার ধনসম্পত্তি কি ভাবে বণ্টন করা হবে - সে বিষয়ে তাঁর ইচ্ছাপত্র।
ইনটেস্টেট (Intestate): যে ব্যক্তি উইল বা ইচ্ছাপত্র না লিখে মারা গেছে - তার স্ট্যাটাস বা অবস্থা।
একস্ট্রাডিশান (Extradition): অভিযুক্ত ব্যক্তিকে একটি আইন-এলাকা (রাজ্য, রাষ্ট্র, ইত্যাদি) থেকে অন্য আইন-এলাকায় হস্তান্তরিত করা।
এনট্র্যাপমেন্ট (Entrapment): কাউকে অন্যায় কর্মে প্রণোদিত করা - যাতে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা যায়।
এফ.আই.আর. (F.I.R.): এটি ফাস্র্ট ইন্ফরমেশন রিপোর্ট-
এর সংক্ষিপ্ত রূপ। কোন অপরাধ সংঘটিত হবার পর উত্পীড়িত ব্যক্তি বা অন্য কেউ সেই
সম্পর্কে থানায় গিয়ে ভারপ্রাপ্ত অফিসারকে অভিযোগ জানালে - অফিসারের দায়িত্ব সেটিকে নথিভুক্ত করা। সেই লিখিত রিপোর্টটি হল এফ.আই.আর। এর
ভিত্তিতে পুলিশের তার অনুসন্ধান শুরু করে।
এফিডেভিট (Affidevit): হলফপত্র বা শপথনামা: শপথ দেওয়ানোর ক্ষমতা আছে এমন কোনও লোকের সামনে স্বেচ্ছায় শপথপূর্বক লিখিত বিবৃতি দাখিল করা।
এমবেজেলমেণ্ট (Embezzlement) বা তহবিল তছরুপ: বিশ্বাসভরে কারোর গচ্ছিত অর্থ বা
সম্পত্তি নিজের জন্য আত্মসাত করা।
ওয়ারেণ্ট (Warrant): সাধারণ ভাবে কাউকে আটক করা বা কোথাও তল্লাসী চালাবার জন্য
পুলিশকে দেওয়া আদালতের হুকুম। আদালতের কাছে থেকে এই ওয়ারেণ্ট বার করার জন্য
পুলিশকে আটক বা তল্লাসী চালানোর প্রয়োজনীয়তা তথ্য সহযোগে আদালতে পেশ করতে
হয়।
কনটেমপ্ট অফ কোর্ট (Contempt
of
Court) বা আদালতের অবমাননা: ইচ্ছাকৃত ভাবে বিচারকের আদেশ বা বিচার-বিভাগীয় হুকুম অমান্য করা।
কনভেয়্যান্স (Conveyance): কোনও জমির সত্ব এক বা একাধিক লোকের হাত থেকে অন্য
হাতে যাওয়ার দলিল।
করপাস ডেলিকটি (Corpus
delicti): যার ওপর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে - তার বস্তু-
অবশেষ উদ্ধার করা। যেমন, খুনের লাস বা পুড়িয়ে দেওয়া বাড়ির দগ্ধাবেশেষ, ইত্যাদি।
কুইড প্রো কো (Quid
pro quo): এই ল্যাটিন শব্দটির অর্থ –
'কিসের জন্য কি' বা 'কিছুর জন্য কিছু'। অর্থাত্, কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়। কোন
কণ্ট্র্যাক্ট পালন বাধ্যতামূলক হয় যখন দুই পক্ষের মধ্যে মূল্যবান কোন বস্তুর আদান-প্রদান ঘটে। সেইজন্য যখন কোনো কোম্পানী তাদের নতুন তৈরী করা জিনিষ বাজারে বিক্রি করার আগে পরীক্ষা করার জন্য লোকদের ব্যবহার করতে দেয়, তখন তার জন্য সাধারণত
টাকা নেয় না। এই জন্য যে, সেই বস্তু কাজ না করলেও তার জন্য ব্যবহারকারীদের আইনত কিছু করার থাকে না।
কোডিসিল (Codicil): উইল বা ইচ্ছাপত্রের সংশোধন।
ক্যাপিটল ক্রাইম (Capital
crime): যে অপরাধের দণ্ড হল মৃত্যু।
ক্রিমিন্যাল ইনস্যানিটি (Criminal
insanity): ভালো ও মন্দের তফাত্ বোঝার অক্ষমতা; কোনও কিছু করার বা করা থেকে বিরত হবার মানসিক অক্ষমতা।
ক্লাশ একশন (Class
action): যে মামলা এক বা একাধিক লোক একটি সমগ্র দলের হয়ে আদালতে আনে।
জয়েণ্ট এণ্ড সেভারেল লায়াবিলিটি (Joint
and several
liability): আইনের একটি ভাষা, যার অর্থ দুর্ঘটনার জন্য কোন দল দায়ী হলে, সেই দলের
প্রত্যেকটি ব্যক্তি আলাদা ভাবে পুরো ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবে - যদি অন্য কেউ ক্ষতিপূরণ দিতে অসমর্থ হয়।
জয়েন্ট টেনানসি(Joint
tenancy): যুগ্মভাবে সম্পত্তির মালিকানা (একে অনেক সময়ে 'সার্ভাইভারশিপ' বলা হয়)। এক্ষেত্রে একজন মালিকের মৃত্যু হলে, অন্যজন সম্পাত্তির পুরো মালিকানা পায়।
জাজমেণ্ট (Judgement) বা রায়: মামলায় দুই পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্য প্রমাণ শোনার পর বিচারক তাঁর যে সিদ্ধান্ত সরকারি ভাবে প্রকাশ করেন।
জুভেনাইল ডেলিনকোয়েন্সি (Juvenile
delinquency): বালক-বালিকাদের করা অপরাধ।
ডমিসাইল (Domicile): স্থায়ী বাসস্থান।
ডিফামেশন (Defamation): মানহানি।
ডিসকভারি (Discovery): মামলা শুরু হবার আগে তার সম্পর্কিত ঘটনাসমূহ ও তথ্যাদি জানার উপায়গুলি।
ডিসমিস্যাল (Dismissal): মামলার খারিজ।
নেগলিজেন্স (Negligence): সাধারণভাবে একজন বিচারবুদ্ধি-সম্পন্ন পরিণামদর্শী লোক যে সাবধনতা অবলম্বন করবে সেটা না করা।
নোটারি পাবলিক (Notary
Public): সরকারী কর্মচারী যার কাজ হল লোককে শপথ করানো, স্ট্যাম্প পেপারে লিখিত কাগজে কেউ সই করার পর সেটিতে সই করে তাকে প্রামাণিক করা, ইত্যাদি।
পেটেণ্ট (Patent): উদ্ভাবকদের দেয় অধিকার - যার বলে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তাঁর উদ্ভাবন বিনা অনুমতিতে অন্য কেউ তৈরী, ব্যবহার বা বিক্রি করে লাভবান হতে পারে না।
প্লি (Plea): আদালতে ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নিজের স্বপক্ষে প্রথম উচ্চারিত
কথা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের উত্তরে সে নিজেকে, 'দোষী' বা 'নির্দোষী' বলতে পারবে।
প্লি বার্গেইনিং (Plea
bargaining): ফৌজদারী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির সঙ্গে সরকারী পক্ষের একটা সমঝোতায় আসার জন্য আলোচনা। এর উদ্দেশ্য দীর্ঘ-স্থায়ী মামলা (যার ফল অনিশ্চিত) না চালিয়ে দুপক্ষেরই সময় ও অর্থের সাশ্রয় করা। এর ফলে অভিযুক্ত ব্যক্তি সাধারণত অপেক্ষাকৃত কম অপরাধের জন্য নিজেকে দোষী বলে স্বীকার করে ও সরকার তার অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ ফিরিয়ে নেয়। কিন্তু বিচারক এই সমঝোতা
অগ্রাহ্য করে মামলা চালাবার নির্দেশ দিতে পারেন।
পাওয়ার অফ এটোর্নি (Power
of attorney): একটি দলিল –
যার ভিত্তিতে একজনের হয়ে দলিলে উল্লেখিত বিভিন্ন কাজ অন্য কেউ করতে পারে।
প্রাইমা ফেসি (Prima
Facie
Evidence): যে প্রমাণ অন্য কোন ভাবে খণ্ডিত না হলে ঘটনার সত্যতা প্রতিষ্ঠা করার পক্ষে
যথেষ্ঠ।
প্রাইমা ফেসি কেস (Prima
Facie Case): যে মামলা এতই সম্পূর্ণ যে বিচার-
কার্যের জন্য ন্যুনতম প্রমাণ দাখিলের প্রয়োজন হয়।
প্রোবেট (Probate): আদালতের যে কার্যবলীর মাধ্যমে কোন ব্যক্তির ইচ্ছাপত্র (উইল) বৈধ বা
অবৈধ ধার্য করা হয়। সাধারণভাবে প্রোবেট কথাটি ব্যাপক অর্থে ব্যবহার করা হয় - ইচ্ছাপত্র-সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যগুলিকেও এর মধ্যে ধরা হয়। যেমন, ধনসম্পত্তির একত্রিকরণ, ঋণ
পরিশোধ, সরকারি কর দেওয়া ও ইচ্ছাপত্র অনুসারে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থার মধ্যে সম্পত্তির বণ্টন।
প্রোবেট কোর্ট (Probate
Court): যে আদালতের তত্বাবধানে ধনসম্পত্তি-র ভাগ-
বাটোয়ারা করা হয়।
ফ্রড (Fraud): ধোঁকা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সত্য ঘটনাকে মিথ্যা করে বলা।
ফ্রী অন এ পারসন্স ওউন রেকগনিজেন্স (Free
on a person's own
recognizance): যখন জামিন বা মুচলেকা ছাড়া সাময়িক ভাবে কাউকে মুক্তি দেওয়া হয় তাঁর ব্যক্তিগত পরিচিতির জন্য এবং আদালতে তিনি হাজিরা দেবেন এই প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে।
বেইল (Bail) বা জামিন: আদালতকে টাকা বা মুচলেকা দিয়ে আটক ব্যক্তিকে স্বল্প-মেয়াদের জন্য খালাস করানো এবং আদালতে আটক ব্যক্তির হাজিরার ব্যাপারে নিশ্চয়তা
দেওয়া।
বেইল বন্ড (Bail
Bond): অভিযুক্ত আদালতে হাজির হবে বলে যে শপথপত্রে সই করে। সময়মত হাজিরা না
দিতে পারলে শপথপত্র অনুযায়ী অভিযুক্তকে অর্থদণ্ড দিতে হয়।
এন্টিসিপেটরি (Anticipatory
bail): এন্টিসিপেটরি বেইল হল আদালত প্রদত্ত নির্দেশ যাতে বলা হয় ব্যক্তি বিশেষকে জামিন দিতে। সেই ব্যক্তি গ্রেফ্তার হবার আগেই এই নির্দেশ জারী করা হয়।
কোন ব্যক্তি যদি সন্দেহ করে যে, তাকে মিথ্যে অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফ্তার করা হবে, সেক্ষেত্রে সে আদালতের কাছে এন্টিসিপেটরি বেইল-এর জন্য আবেদন করতে পারে।
বাই-লস (By-laws): কোনও এসোসিয়েশন বা কর্পোরেশন যে বিধি বা নিয়ম মেনে চলবে বলে ঠিক করে।
মার্ডার (Murder) বা খুন: বে-আইনীভাবে হত্যার জন্য মানুষের জীবনহানি করা। যদি খুনটি পূর্ব-পরিকল্পিত হয়, তাহলে তাকে 'মার্ডার অফ দ্য ফাস্র্ট ডিগ্রি' বলা হয়। যদি হঠাত্ মুহূর্তের ইচ্ছাবশত খুন বা মরুক বাঁচুক তোয়াক্কা না করে আঘাত করা হয় - তাহলে সেই খুনকে বলা হবে 'মার্ডার অফ দ্য সেকেণ্ড ডিগ্রি'।
মিটিগেটিং সারকামস্ট্যান্সেস (Mitigating
circumstances)
: যে পারিপাশ্র্বিক অবস্থার বিচারে অন্যায়ের ভার কিছুটা লাঘব হয়।
মিসট্রায়াল (Mistrial): কোন অপরিহার্য বিষয়ে ত্রুটি ঘটায় যে মামলা খারিজ হয়।
ম্যালপ্রাক্টিস (Malpractice): পেশার কাজে অবৈধ আচরণ।
রিট (Writ): রিট হল মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা দানের জন্য সাংবিধানিক আদেশ। রিট পাঁচ রকম: হেবিয়াস কর্পাস, ম্যাণ্ডেমাস, প্রহিবিশন, কো ওয়ারেণ্টো এবং সার্টিওযারি।
সংবিধানের ৩২ নং অধ্যায়ের ক্ষমতায় সুপ্রিম কোর্ট এবং ২২৬ নং অধ্যায়ের ক্ষমতায় হাইকোর্ট রিট জারি করতে পারে।
লারসেনি (Larceny): মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে বা ধোঁকা দিয়ে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা।
লায়াব্ল (Liable)
: আইনত দায়ী।
সমন (Summon): সমন হল কোন ব্যক্তিকে কোন নির্দিষ্ট দিনে ও নির্দিষ্ট সময় আদালতে হাজিরা দেবার জন্য আদালত প্রদত্ত আদেশ।
সারকামস্ট্যানশিয়াল এভিডেন্স (Circumstantial
evidence): প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্য ছাড়া অন্য যে-কোন প্রমাণ (যেমন, আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া - যা থেকে কারোর উপস্থিতি সম্পর্কে একটা সিদ্ধান্তে আসা যায়)
সার্টিওরারি (Certiorari): উচ্চ আদালতকে দিয়ে নিম্ন আদালতের রায়ের পুনর্বিচারের চেষ্টা।
স্ট্যাচুট অফ লিমিটেশন (Statute
of Limitation): এই সংবিধি অনুসারে - যে-
ঘটনার জন্য মামলার প্রশ্ন উঠছে, সেটি ঘটে যাবার পর একটি নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত হলে
বাদীর মামলা আনার কোন অধিকার থাকে না।
হস্টাইল উইটনেস (Hostile
witness) বা সাক্ষী-বিপরীত: যে সাক্ষীর বিবৃতি যে-
পক্ষ তাকে সাক্ষী দেওয়াতে আনছে তাদের বিপক্ষে যায়।
হিয়ারসে (Hearsay) বা জনশ্রুতি, কানাঘুষো: কোনও সাক্ষীর বিবৃতি যে, আসল ঘটনা নিজে ঘটতে দেখে নি, কিন্তু অন্যের কাছ থেকে শুনেছে। হিয়ারসে আদালতে সাধারণ ভাবে গ্রাহ্য করা হয় না।
হেবিয়াস কর্পাস (Habeascorpus): কোন ব্যক্তি যদি মনে করে তাকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে, তাহলে সে হেবিয়াস কর্পাস
এর জন্য আবেদন করতে পারে। সেই আবেদন গ্রাহ্য হলে আদালত কারাগার-কর্তৃপক্ষকে হুকুম (রিট অফ হেবিয়াস কর্পাস) দেবে কয়েদীকে আদালতে নিয়ে আসতে - যাতে আদালত বিচার করে দেখতে পারে যে, তাকে অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে কিনা। হেবিয়াস কর্পাস-এর জন্য আবেদন কারারুদ্ধ ব্যক্তি নিজে অথবা অন্য কেউ তার জন্য করতে পারে। এই আবেদনে দেখাতে হবে যে, আদালত কারারুদ্ধ ব্যক্তিকে ভুল তথ্যের ভিত্তিতে বা আইনের অপপ্রয়োগ করে কারাদণ্ড দিয়েছে। অনেক সময়ে কোন বিচারক কাউকে আদালত-অবমাননার দায়ে জেলে পাঠাতে চাইলে, সেই ব্যক্তি হেবিয়াস কর্পাস-এর জন্য আবেদন জানাতে পারে।
ম্যাণ্ডেমাস (Mandamus): ল্যাটিন অর্থ 'আমরা হুকুম দিচ্ছি'। বস্তুত এটি কোনও সরকারি সংস্থাকে দেওয়া একটি আদেশ। সরকারি সংস্থা যখন আইন অনুসারে কোনও কাজ করায় গাফিলতি করছে, তখন তাকে আইন অনুযায়ী কাজ করার নিষেধাজ্ঞা দেওয়া।
রিট অফ সার্টিওরারি (Writ
of
certiorari): সুপ্রিম কোর্টের নিম্ন আদালত থেকে আসা আপীল শুনানী করার সিদ্ধান্ত।
কো ওয়ারাণ্টো (quowarranto): কথাটির ল্যাটিন অর্থ 'কোন ওয়ারেণ্টের বলে?'। এটি যাঁকে পাঠানো হয় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া তিনি যে কাজ করার অধিকার আছে বলে দাবী করছেন, সেই অধিকার কোথা থেকে তাঁর উপর বর্তেছে|
রিট অফ প্রহিবিশন (Writ
of
Prohibition): উচ্চ আদালত (সাধারণতঃ সুপ্রিম কোর্ট) থেকে নিম্ন আদালতের উপর হুকুম যে, মামলার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া - কারণ সেই মামলা নিম্ন আদালতের এক্তিয়ার বহির্ভূত।
No comments:
Post a Comment